বিশ্বের সব মুসলমানকে প্রচলিত ছয় উছূল ভিত্তিক চিল্লাওয়ালা তাবলীগ জামাত হতে সাবধান ও দূরে থাকতে হবে

ঈমান অতি সূক্ষ্ম ও স্পর্শকাতর বিষয়। ঈমান মূলতঃ বিশুদ্ধ আক্বীদা ও আমলের উপর নির্ভরশীল। কাজেই বাতিল ৭২ ফিরকার সাথে উঠা-বসা ও সম্পর্ক রাখার কারণে অশুদ্ধ কুফরীমূলক আক্বীদায় বিশ্বাস করা ও আমলের দ্বারাও তাৎক্ষণিকভাবে ঈমান ও আমল নষ্ট হয়ে যায়।

মহান আল্লাহ পাক বলেন, “কেউ যদি আমার নামে বানিয়ে বানিয়ে কোন কথা বলে, তবে আমি দক্ষিণ হস্তে তাকে পাকড়াও করবো অতঃপর তার গ্রীবা বা প্রাণ রগ কেটে দিব, তোমাদের কেউ এতে বাধা দিতে পারবে না।” (সূরা-হাক্কাহ, ৪৪-৪৬)
মহান আল্লাহ পাক আরো বলেন, “তাদের নিকট তাদের মধ্যে থেকেই একজন রসূল আগমন করেছিলেন, অনন্তর তারা (কাফিরেরা) তাঁর প্রতি মিথ্যারোপ করলো। তখন আযাব এসে তাদেরকে পাকড়াও করলো এবং নিশ্চিত তারাই ছিল যালিম।” (সূরা-নহল, ১১৩)
উল্লিখিত আয়াত শরীফদ্বয় এটাই প্রমাণ করে যে, যারা কাফির ও যালিম তারাই মহান আল্লাহ পাক এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ-এর প্রতি মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে থাকে। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ যা বলেননি, তা বলেছেন বলে এবং যা বলেছেন তা বলেননি বলে।

 

বর্তমানে প্রচলিত গাট্টিওয়ালা ছয় উছুলী তাবলিগ হচ্ছে হাদীস শরীফে বর্নিত খারেজী ফির্কা

বর্তমানে সকলের পরিচিত এবং তথাকথিত বড় দল হচ্ছে ইলিয়াস মেওয়াতির স্বপ্নে পাওয়া তাবলীগ। এ দলের লোকেরা সাধারণ মানুষদের বিভিন্ন মনোমুগ্ধকর কথামালার বেড়াজালে আবদ্ধ করে নিজেদের দল ভারী করার চেস্টা করে। এবং সাধারণ মানুষও এদের কথা শুনে এবং ফায়দা ফযিলতের কথা শুনে আকৃষ্ট হয়। কিন্তু বেশিরভাগ সাধারণ মানুষ এই তাবলিগ জামাতের কুফরী আক্বীদা সম্পর্কে অবগত নয়। সাধারন লোকজন এদের আক্বীদা সম্পর্কে না জেনে শুধু এদের দাওয়াতী কাজে যোগ দিয়ে নবীওয়ালা কাম করছে বলে গর্ববোধ করে।
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই চিল্লাওয়ালা স্বপ্নেপ্রাপ্ত তাবলিগ হচ্ছে হাদীস শরীফে বর্নিত খারেজী ফির্কা।
আসুন আমরা উক্ত খারেজী ফির্কা সম্পর্কে বর্নিত আলামত সমৃদ্ধ হাদীস শরীফ খানা দেখি–
” সাহাবী আবু সাঈদ খুদরী ও হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা উনারা বলেন যে, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমার বিদায়ের পর পূর্ব দেশগুলির মধ্যে হতে কোন একটি দেশ হতে আমার উম্মতের ভিতর হতে একটি দল বের হবে। এই দলের সদস্যগন হবে অশিক্ষিত এবং মূর্খ। এদের মধ্যে কোন শিক্ষিত লোক গেলে সেও হয়ে যাবে মূর্খের মত। তাদের বক্তৃতা হবে বহুগুনের ফযীলতের। তাদের মত বক্তৃতা বা বয়ান কারো হবে না।

 

সকল মুসলমান সনাতন ধর্মের অনুসারী এবং ভগবান শিব ও পার্বতি ইসলাম ধর্মের প্রথম নবী বলে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে মালানা “জমিয়তে উলেমা মুফতে ইলিয়াস !!! নাউযুবিল্লাহ

দেও বন্দিরা যে জাত হিন্দু তা শুরু
থেকেই বলে আসছি । কিছু
নাদান ,জাহেল লোক তা বিশ্বাস
করেনা। এবার দেখ হে দেওদের
দালালেরা , কি করে দেওরা হিন্দু
হয়ে কাফির হয়ে গেছে ।
দেও হিন্দুদের এক গরু মালানা ইলিয়াস
অযোধ্যায় এক বয়ানে বলে-
১. সে বলে ” ভগবান শিব মুসলমানদের
পিতা হন,উনাকে আপনারা আদম,নবী বলতে পারেন
তবে এটাই বাস্তবতা আর আমি জোর
গলায় তা বলতে পারি। ”
২.সে আরো বলে “অনেকে মনে করেন
আমাদের ধর্ম আরব থেকে এসেছে কিন্তু
এটা সত্য নয়,আমাদের ধর্মের
সৃষ্টি হয়েছে হিন্দুস্থান
থেকে,হিন্দুস্থান আমাদের জন্ম ভূমি ও
ধর্ম ভূমিও এতে কোন সন্দেয় নেই। ”
৩. সংকর শ্রীলংকায় এসেছিলেন
৪. সে আরো বলে” হিন্দুস্থানে বসবাস
করা সকল মানুষ হিন্দু ,হিন্দু আমাদের
জাতির নাম আর আমাদের ধর্ম হল সনাতন।
মুসলিম ও হিন্দু বলে কোন ধর্ম
নেই,আমাদের একটাই ধর্ম তা সনাতন।আর
হিন্দুস্থানকে হিন্দু রাষ্ট্র
হিসাবে প্রতিষ্ঠার
বেপারে আমি একমত। আমিও হিন্দু ।

নাউযুবিল্লাহ ! নাউযুবিল্লা !!
নাযুবিল্লাহ !!!
কত বড় মালউন ,কাট্রা কাফির হলে এমন
বলা সম্ভব ?
ইবলিশকেও হার মেনেছে এই দেও
হিন্দুরা ।
মুসলমানদের ঈমান -আমল নষ্ট করার জন্য
যে মালউন হিন্দুরাই দেওবন্দ চালু
করেছে তা আর প্রমানের দরকার
আছে কি ?
এই দেও হিন্দুদের জাত হল কওমীরা ।
এই দেও হিন্দু গোষ্ঠিকে কি এরপরেও
মুসলমান বলা যায় ?
দেও হিন্দুরা মালউন, কাট্রা কাফির,
চিরজাহান্নামী ।
ধ্বংস হোক দেও হিন্দুরা ।

 

তাবলীগ আমিরেরবিরুদ্ধে ২০০কোটি টাকা আত্মসাতেরঅভিযোগ ॥দেশব্যাপী নিজস্বসন্ত্রাসী গ্রুপ ও নেটওয়ার্কগড়ে তুলেছে মালানা যোবাও ওয়াসিফুল

তাবলীগ জামাতের আমির
মালানা ওয়াসিফুল ইসলাম
তাবলীগ ও কাকরাইল মসজিদ
নির্মাণের নামে দেশ-বিদেশ
থেকে টাকা তুলে দুই শত
কোটি টাকা আত্মসাত
করেছে বলে অভিযোগ
করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে

 

শোনো বাংলার মুসলমান, ওয়াহাবি দের থেকে হও সাবধান |

শোনো বাংলার মুসলমান,
ওয়াহাবি দের থেকে হও সাবধান |
সারা দেশে ছড়িয়ে গেছে, ভন্ড
বাতিল নাফারমান,
তাবলীগের
নামে গাট্টি নিয়ে ইসলামের
করে অপমান ||

শোনো বাংলার মুসলমান,
গাট্টিওয়ালাদের থেকে সাবধান
|
নবীওয়ালা কাজ করে আর
নবীকে বলে গুনাহগার,
ইহুদীদের দালাল ওরা দুশমন
নবী মোস্তফার ||

 

বর্তমানে সকলের পরিচিত এবং তথাকথিত বড় দল হচ্ছে ইলিয়াস মেওয়াতির স্বপ্নে পাওয়া তাবলীগ।

 এ দলের লোকেরা সাধারণমানুষদের বিভিন্ন মনোমুগ্ধকর কথামালার বেড়াজালে আবদ্ধকরে নিজেদের দল ভারী করার চেস্টা করে। এবং সাধারণ মানুষও এদের
কথা শুনে এবং ফায়দা ফযিলতের কথা শুনে আকৃষ্ট হয়। কিন্তু বেশিরভাগ
সাধারণ মানুষ এই তাবলিগ জামাতের কুফরী আক্বীদা সম্পর্কে অবগত নয়।
সাধারন লোকজন এদের আক্বীদা সম্পর্কে না জেনে শুধু এদের
দাওয়াতী কাজে যোগ দিয়ে নবীওয়ালা কাম করছে বলে গর্ববোধ করে।
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই চিল্লাওয়ালা স্বপ্নেপ্রাপ্ত তাবলিগ হচ্ছে হাদীস
শরীফে বর্নিত খারেজী ফির্কা।

 

মূর্খরাই কি ছয় উছুলী তাবলীগ করে? -ডা: মুহম্মদ মারূফ (এমবিবিএস)।

যারা তাবলীগ করে তারা নামায আর আমল উনার কথা বলে। ব্লগে আমি একটি পোস্ট দিয়েছিলাম গাট্টিওয়ালাদের কাছে। যাতে নামায উনার কিছু মাসয়ালা জিজ্ঞেস করেছিলাম। যেগুলো হলো-

 

ডাক্তারি মতে…………………….টাবলিগ!!

তাবলিগি ইস্তেমা ছিলো কি
নূর নবীজির যুগে?
করলাম একটা প্রশ্ন
তাবলিগিরা যাইবা নাকি রেগে?

দ্বীনি তা’লিম দিবেন
হক্কানি আলিম উলামা
কিন্তু দেখি মসজিদে
মূর্খ গাট্টি তাবলিগ জমা।

ফাযায়েলে আমল কিতাবে
আছে কি পূর্ণ ইসলাম?
গাট্টিরা এই কিতাব ছারা বুঝেনা
করে এর সুনাম।

 

তাবলীগ বন্দনা -মুহম্মদ জিয়া উদ্দিন তুষার, মাটিকাটা, ঢাকা।

ওহে গাট্টিওয়ালার দল
করবি কত ছল?
প্রতি বছর কেন করিস
তুরাগের পাড় দখল?

ওহে মূর্খ লোকের দল
কোথায় পেলি বল?
তুরাগ পাড়ের হট্টগোলই
হজ্জেরই বদল?

ওহে না’লায়েকের দল
কুফরীতে অতল
মাইক ব্যবহার নিষেধ আছে
দলীল কোথায় বল?

 

দ্বীন ইসলাম’ প্রচার প্রসারের মালিক একমাত্র মহান আল্লাহ পাক; এই বিশ্বাস হতে প্রচলিত ছয় উছূল ভিত্তিক তাবলীগ জামাতীরা মাহরূম

দ্বীন ইসলাম’ এবং দ্বীন ইসলামের প্রচার-প্রসারের মালিক একমাত্র মহান আল্লাহ; এই বিশ্বাস হতে প্রচলিত ছয় উছুল ভিত্তিক চিল্লাওয়ালা তাবলীগ জামাতীরা মাহরূম। (নাঊযুবিল্লাহ) হযরত ইবনে আবী হাতিম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণনা করেন যে, যখন হযরত ইব্‌রাহিম আলাইহিস্‌ সালামকে হজ্জ ফরয হওয়ার কথা ঘোষণা করার আদেশ দেয়া হয়, তখন তিনি আল্লাহ পাক-এর কাছে আরয করেন, ‘এখানে তো জনমানবহীন মরু প্রান্তর। ঘোষণা শোনার মত কেউ নেই।’ মহান আল্লাহ পাক বললেন, ‘আপনার দায়িত্ব শুধু ঘোষণা দেয়া, সারাবিশ্বে পৌঁছানোর দায়িত্ব আমার।’ (সুবহানাল্লাহ)

 

দ্বীন ইসলাম’ প্রচার-প্রসারের মালিক একমাত্র মহান আল্লাহ পাক; এই বিশ্বাস হতে প্রচলিত ছয় উছূলভিত্তিক তাবলীগ জামাতীরা মাহরূম

হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “তোমরা কার নিকট থেকে দ্বীন (দ্বীন ইসলাম) শিক্ষা করছো, তাকে দেখে নাও।” (মুসলিম শরীফ, মিশকাত শরীফ) অর্থাৎ তার আক্বীদা-আমল কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফসম্মত নাকি বদ্‌্‌দ্বীন, গুমরাহী, নাহক্বপন্থী অর্থাৎ ৭২ বাতিল ফিরক্বার আক্বীদানুযায়ী হারাম-নাজায়িয আক্বীদা পোষণ করে থাকে। প্রাণীর ছবি সম্বন্ধে কুরআন শরীফ-এর তাফসীর এবং শত শত হাদীছ শরীফ-এর প্রেক্ষিতে এ কথা নিশ্চিত চিরন্তন স্বতঃসিদ্ধ সত্য যে, দ্বীন ইসলামে প্রাণীর ছবি তোলা, তোলানো, রাখা, আঁকা, দেখা এবং কোন কাজে ব্যবহার করা হারাম-নাজায়িয।